টেকনাফে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও বনভূমি রক্ষায় জনসচেতনতামূলক সভা
প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি ২০২১

টেকনাফের বনভূমিতে সাম্প্রতিককালে হাতি ও বন্যপ্রাণী নিধনের ঘটনায় তাদের রক্ষার জন্য শুরু হয়েছে জনসচেতনতামূলক বিশেষ প্রচারণা।
২৫ জানুয়ারী (সোমবার) সকাল ১১টায় বাহারছড়া শিলখালী বন বিভাগের আওতায় চাকমা পাড়া পাহাড়ি পাদদেশে মানুষ-হাতি দ্বন্দ নিরসন,বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ,বনজ সম্পদ এবং বনভূমি রক্ষায় বিশেষ শ্লোগান“ হাতি করলে সংরক্ষণ, রক্ষা হবে সবুজ বন” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জনসচেতনতামূলক এক সভা শিলখালী রেঞ্জ ও সিএমসির সহযোগিতায় সিএমসির সভাপতি দেলোয়ারের হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বনবিভাগের সহযোগী সংস্থা নেচার এন্ড লাইফ প্রকল্পের সাইট কো-অর্ডিনেটর শরীফুল আলম তুহিনের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা মোঃ হুমায়ূন কবির। বিশেষ অতিথি ছিলেন কক্সবাজার বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কর্মকর্তা ইসরাত জাহান ফাতিমা।
উক্ত সচেতনতামূলক সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিলখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসান। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান মৌলভী আজিজ উদ্দিন, কোডেক কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, সিএমসির কোষাধ্যক্ষ হুমায়ুন কাদের চৌধুরী মেম্বার, ফরিদ উল্লাহ মেম্বার, সিএমসি সদস্য মৌলভী ফরিদ আহমদ, স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে অংচাইল্যা চাকমা,প্রতা চাকমা ও সাইদসহ বন সংরক্ষণ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কমিটি ও প্রকল্পের ভিসিএফ,সিপিসি ন্যাচারেল বন সদস্য,নিসর্গ, সিএমইসি, কোডেক কর্মকর্তাবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
এতে বক্তারা বলেন, কেউ বন্যপ্রাণী হাতি হত্যা করলে ২ বছর থেকে ৭ বছরের কারাদন্ডের বিধান রয়েছে। তাই হাতি হত্যা থেকে বিরত থাকতে হবে। বনের হাতি দ্বারা কেউ আঘাত প্রাপ্ত হলে সরকার ২০ হাজার টাকা এবং নিহত হলে ১লাখ টাকা ও ক্ষেত-খামার নষ্ট করলে ২৫হাজার টাকা পর্যন্ত ক্ষতি পুরণ দেয়। তাই হাতি লোকালে আসলে কোনভাবেই হাতিকে আঘাত করা যাবে না, এছড়া জীববৈচিত্রের বন আমাদের অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে সবার উচিৎ বনের সংরক্ষণ করা। এছাড়া আমাদের সমুদ্রের কাসিম রক্ষা করতে হবে। এসব কাসিম সমুদ্রের তলদেশ পরিষ্কার রাখতে বিশেষভাবে কাজ করে। এখন বন উজাড় হয়ে যাওয়ার কারণে বন্য পশু-পাখি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। হাতি-শুয়র ছাড়া তেমন একটা বন্যপ্রাণী দেখা যায় না। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বহিঃবিশ্বে বাংলাদেশ পরিচিত। স্থানীয় বিভিন্ন বেসরকারি এনজিও সংস্থার মাধ্যমে বনের গাছপালাকে জ¦ালানি নির্ভর মানুষ রান্না কমিয়ে আনতে বাহারছড়ায় ১৬হাজার পরিবারকে প্রতিমাসে ফ্রি গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। শীতকালীন মৌসুমে উত্তরাঞ্চল থেকে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এদিকে ঘুরতে আসে ; বন উজাড় হলে এসব পাখি আর আসবে না। গত কয়েক বছর আগে এই বনে কত বড় বড় গাছপলা ছিল আজ তা নেই। এছাড়া বন্য হাতি রক্ষায় হাতির খাবার হিসেবে বাঁশ, কলাগাছ পাহাড়ে রোপণ করে হাতির খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। এই বনে এক সময় অনেক হাতির পাল ছিল বিভিন্ন প্রজাতির পশুপাখি ছিল। এই বনের অনেক হাতি পাশ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারে চলে গেছে। এটা আমাদের প্রকৃতির জন্য বড় ধরনের হুমকির বার্তা। পাশাপাশি ঝাউগাছ সংরক্ষণের জন্য মৎসজীবীদের সজাগ থাকতে হবে। বন সংরক্ষণ করতে বন বিভাগে বসবাসরত মানুষের জন্য গৃহহীনদের মত করে ঘর দিলে বনে আর মানুষের বসবাস হবে না। তাই বনে বসবাসরত মানুষের জন্য গৃহহীন পরিবারের মত সেমি পাকা ঘরের ব্যবস্থা করতে দাবি জানান স্থানীয় চেয়ারম্যান।
এছাড়া প্রধান অতিথি বলেন, আমরা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী চাকরির তাগিদে বছর দু’বছর থাকি এই বন স্থানীয়দের সম্পদ ; তাই রক্ষা করার দায়িত্বও স্থানীয়দের। শিলখালী বিটের সাড়ে ৭শ একর বন ভূমি রক্ষা ১২জন বন কর্মচারীদের পক্ষে সম্ভব নয়। এছড়া বনভূমিতে কোন ভূমি দস্যু, বন উজাড়কারী, পাহাড় খেকোদের স্থান হবে না। বনের গাছপালা উজাড় হয়ে গেছে অন্তত পাহাড় কাটবেন না। কেননা পাহাড় থাকলে অন্তত পুনরায় গাছ লাগানো যাবে। এছাড়া সমুদ্রের প্রাণীবৈচিত্র রক্ষা করতে মৎস্যজীবীদেরও সজাগ এবং দায়িত্বশীল হওয়ার আহবান জানান তিনি।

- শহরে ইয়াবা সম্রাট রফিকের হামলায় আহত অছিউর রহমান ও তার স্ত্রী
- দঃ রুমালিয়ার ছড়ার রফিকের আলাদিনের চেরাগ পাওয়ার নেপথ্যে কাহিনী !
- লাখো পর্যটকে মুখর কক্সবাজার সৈকত
- স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী।
ঢাকার আকাশে উড়বে ৮০০ ড্রোন - দেরিতে সবজি উৎপাদনের সুফল ভোক্তার পকেটে
- গ্রামেও মিলবে নিরাপদ পানিঃ নয় হাজার কোটি টাকার প্রকল্প
- দেশের এক শতাংশ নাগরিক টিকার আওতায়
- বিশ্বে প্রবাসী আয় বৃদ্ধির শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
- আল-জাজিরাঃ মিথ্যাচারের মধুচন্দ্রিমা
- যান চলাচলের জন্য দ্রুত উপযোগী হচ্ছে পদ্মা সেতু
- ঢাকা উত্তর সিটির সঙ্গে যুক্ত ১৮ ওয়ার্ড হবে আধুনিক নগর
- দেশে ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদির
- দেশি মাছ সংরক্ষণে লাইভ জিন ব্যাংক
- সুরক্ষা অ্যাপের কারণে ভ্যাকসিন কার্যক্রম আরও একধাপ এগিয়ে গেলো
- দক্ষিণ এশিয়ায় গুরুত্ব বাড়ছে বাংলাদেশের : মার্কিন রাষ্ট্রদূত
- ব্যবসায়ীদের প্রধানমন্ত্রী-
লাভের জন্য মানুষের ক্ষতি করবেন না - গর্জনিয়াতে হাফেজ শিশুদের শীতবস্ত্র দিলেন রামু’র ইউএনও
- টেকনাফ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটকের ঢল !
- ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের মূল্যায়ন করা হবে- এড. সিরাজুল মোস্তফা
- ফাগুনে মেরিন ড্রাইভ সেজেছে, পলাশ-শিমুলের অপরূপ সাজে
- কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ক্বেরাত সম্মেলন ১৩ মার্চ
- ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করল সরকার
- প্রাথমিকে ২৬ হাজার স্কুল জাতীয়করণের সুপারিশ
- খাদ্যের জন্য হাত পেতে চলতে চাই না, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা চাই
- যারা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, সবাই ভ্যাকসিন পাবেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ভাষা শহীদদের সম্মানে ইংরেজির পরিবর্তে বাংলায় রায়
- প্রায় ১৬ লাখ মানুষ করোনার টিকা নিয়েছেন
- আলজাজিরা ডকুমেন্টারি: কথিত ‘ব্যবসায়ী’ ফ্রিডম মোস্তফা কতটা নিরপরাধ
- চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে ঝুঁকি কমাতে হচ্ছে বাইপাস ফ্লাইওভার
- উখিয়ায় অবৈধ গাড়ি ও পাহাড় খেকোদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা: ইউএনও
- যারা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, সবাই ভ্যাকসিন পাবেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- যথার্থ যাচাই না হওয়ায় খরচ বৃদ্ধি: পায়রার ফাইল তলব প্রধানমন্ত্রীর
- দেশি মাছ সংরক্ষণে লাইভ জিন ব্যাংক
- দ্রুতগতিতে বাড়ছে টিকাগ্রহণ: ৭ দিনে টিকা নিয়েছেন ৯ লাখ মানুষ
- ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের মূল্যায়ন করা হবে- এড. সিরাজুল মোস্তফা
- স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী।
ঢাকার আকাশে উড়বে ৮০০ ড্রোন - দঃ রুমালিয়ার ছড়ার রফিকের আলাদিনের চেরাগ পাওয়ার নেপথ্যে কাহিনী !
- লাখো পর্যটকে মুখর কক্সবাজার সৈকত
- কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ক্বেরাত সম্মেলন ১৩ মার্চ
- প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগে সুদিন ফিরেছে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মানুষ
- টেকনাফে স্মার্টকার্ড বিতরণ শুরু
- ভাষা শহীদদের সম্মানে ইংরেজির পরিবর্তে বাংলায় রায়
- দেশের এক শতাংশ নাগরিক টিকার আওতায়
- আলজাজিরা ডকুমেন্টারি: কথিত ‘ব্যবসায়ী’ ফ্রিডম মোস্তফা কতটা নিরপরাধ
- গর্জনিয়াতে হাফেজ শিশুদের শীতবস্ত্র দিলেন রামু’র ইউএনও
- বিশ্বে প্রবাসী আয় বৃদ্ধির শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
- চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে ঝুঁকি কমাতে হচ্ছে বাইপাস ফ্লাইওভার
- দ্বিতীয় চালান: আরও ৫০ লাখ টিকা আসছে
- দেরিতে সবজি উৎপাদনের সুফল ভোক্তার পকেটে
- বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রশংসায় সারা বিশ্ব

- প্রদীপের পথেই হাটছে টেকনাফের নতুন ওসি আবুল ফয়সাল
- টেকনাফে পুরোনো স্টাফ না রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন নতুন ওসি ফয়সল
- ওসি প্রদীপের ‘জলসা ঘরে’ ভয়ংকর সব আলামত !
- যেই ব্যবসায় ভাগ্য খুলেছে কক্সবাজার জেলা যুবদল সাধারণ সম্পাদকের
- কক্সবাজারের এসপিকেও গ্রেপ্তারের দাবি আওয়ামী লীগ নেত্রীর
- সাহসিকতায় টেকনাফের ওসি প্রদীপ বিপিএম পদক পেলেন
- আমরা চাই না, বাইরের কেউ আর কক্সবাজারে ঢুকুক: প্রধানমন্ত্রী
- পরকিয়ায় তৃতীয় সংসার ছাড়লেন শাহাজাহান চৌধুরী কন্যা শম্পা
- মেজর সিনহা হত্যার অন্তরালের মূল নায়ক এসপি মাসুদ !
- দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার সিটি কলেজ
- বিএনপি সভাপতির সঙ্গে স্বপ্নার শারীরিক সম্পর্কে বিব্রত নেতাকর্মীরা
- নাশকতার অভিযোগে জামায়াত নেতা গ্রেফতার
- কক্সবাজারের এসপিও শিবিরের ক্যাডার !
- টেকনাফে বিএনপি নেতার আওয়ামী লীগে যোগদান
- কক্সবাজারে বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা